• ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, সোমবার ০৯ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Bike Accident

রাজ্য

মানবিক মুখ সরকারি আধিকারিকের, অঙ্গহানি থেকে রক্ষা দুর্ঘটনাগ্রস্তের

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিয়ে রাজ্য জুড়ে নানাবিধ অভিযোগে বিদ্ধ রাজ্যের সরকার, কখনো অভিযোগের তীর বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দিকে তো, কখনো সরকারি কর্মচারীদের দিকে। কয়েকদিন আগেই পুর্ব-বর্ধমান জেলার জেলাশাসক প্রিয়াঙ্কা সিংলা এক বেসরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য সাথী সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগ পেয়ে নিজে সরজমিনে তদন্তে যান। আবার উল্টো চিত্রও দেখা যাচ্ছে পুর্ব-বর্ধমান জেলার বর্ধমান-১ ব্লকে। বর্ধমান-১ ব্লকের বিডিও অভিরুপ ভট্টাচার্য তাঁর সামাজিক মাধ্যমে জানান, রায়ান-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের নাড়ানদিঘী গ্রামের বাসিন্দা এক প্রতিবন্ধী মা শিখা মণ্ডল তাঁর কাছে কাতর আবেদন নিয়ে আসেন যে, ওঁর পুত্র রণজিৎ মণ্ডল মোটরবাইক দুর্ঘটনায় একটি হাত (বাম হাত) গভীর ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। যদি সঠিক সময়ে অপারেশন না করা যায় তাহলে হয়ত তাঁর হাত টি শরীর থেকে বাদ দিতে হবে।আরও পড়ুনঃ বর্ধমান বিষমদকাণ্ডে মৃত্যু বেড়ে ৮অভিরুপ ভট্টাচার্য খোঁজ নিয়ে জানেন যে সঞ্চিতা মণ্ডলের পরিবারের কোনও স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই। তিনি কালবিলম্ব না করে নিজে উদ্যোগ নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য সাথী দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করেন। এবং জেলা স্বাস্থ্য সাথী দপ্তর পরিস্থিতি গুরুত্ব পর্যালোচনা করে মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যে পরিচয়পত্র ক্ষতিয়ে দেখে ইউ আর এন জেনারেট করে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড বিডিও-র হাতে তুলে দেন এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন যাতে তাঁরা যেন স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের মাধ্যমে দুর্ঘটনায় আহত রঞ্জিত মণ্ডলের অপারেশন অতি বিলম্বে শুরু করেন।সোশ্যাল পোস্ট ও স্বাস্থসাথী কার্ডরণজিৎ মণ্ডলের স্ত্রী সঞ্চিতা মণ্ডল জনতার কথা কে জানান, বিডিও সাহেব না থাকলে হয়ত আমার স্বামীর হাত ফিরে পেতো না, আমার তরফে তাঁকে অনেক ধন্যবাদ। তিনি যে ভাবে নিজে দায়িত্ব নিয়ে আমাদের সাহায্য করলেন, সারাজীবন আমরা তাঁর কথা মনে রাখবো। সোমবার তিনি যখন জনতার কথা র সাথে কথা বলছিলেন তখন রণজিৎ মণ্ডলের বাম হাতের সেলাই কাটা হচ্ছিল। সঞ্চিতা জানান, ডাক্তার বাবু বললেন এই মুহুর্তে আমার স্বামী বিপদমুক্ত, কিন্তু আগামী ছয় মাস কোনও রকম কাজ সেই হাতে করতে পারবেন না। আমরা চিন্তায় আছি আমার স্বামী রাজমিস্ত্রী-র কাজ করে, সেই একমাত্র বাড়িতে কাজের মানুষ। তিনি আরও জানান, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড না থাকার জন্য আমি বা আমার শাশুড়ি কেউই লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের অনুদান পায় না।আরও পড়ুনঃ আপনি কি বিছানার চাদরের নিচে সাবান রেখে শুচ্ছেন? একটু চেষ্টা করে দেখুনঅভিরুপ ভট্টাচার্য তাঁর সামাজিক মাধ্যমে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড দপ্তরের সাথে জড়িত ব্লক অফিস ও জেলার সকল সহকর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি তাঁর সামাজিক মাধ্যমে আরও জানিয়েছেন আক্রমনাত্মক ভাবে, সক্রিয় থেকে, দৃঢ় পদক্ষেপে সঠিক পথে সামান্য চেষ্টা করলে, অনেক ভাল জিনিস ঘটতে পারে। তিনি জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর বক্তব্য উল্লেখ করে লিখেছেন আপনি অন্যদের মধ্যে যে পরিবর্তন দেখতে চাইছেন সেটা আগে নিজের মধ্যে আনুন।

জুলাই ১১, ২০২২

ট্রেন্ডিং

রাজনীতি

গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জীর্ণ বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেস, এবার কাজল শেখের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর অভিযোগ অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্লক সভাপতির

বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীকলহ যেন কিছুতেই কমছে না। বরং বাড়ছে। আইসিকে গালাগাল দেওয়ার অডিও ভাইরাল হতেই অনুব্রত ও কাজল গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব আরও বেড়েছে। নাম না করে বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন বীরভূমের সাঁইথিয়া ব্লকের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ সাবের আলি। তাঁর বক্তব্য, দলকে ভাঙিয়ে কেউ কেউ ব্যবসা করছে। তাঁর অভিযোগ, সভাধিপতি দলে বিভাজন সৃষ্টি করছেন। বিষয়টি কোর কমিটির কাছে জানাবেন বলে জানিয়েছেন সাবের আলি।এআইকে যতই দোষারোপ করা হোক না কেন কুকথা কাণ্ডে বিদ্ধ বীরভূম জেলার প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। মুষড়ে পড়েছিলেন অনুব্রত ঘনিষ্ঠরা। এরই মাঝে উৎসাহিত হয়ে কাজল ঘনিষ্ঠরা বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট সভা করেন বলে অভিযোগ। বৃহস্পতিবার বোলপুর মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের অফিসে হাজিরা দিয়ে পরের দিন দলীয় কার্যালয়ে হাজির হন অনুব্রত। এরপর থেকেই ফের উৎসাহিত হয়ে ময়দানে নেমে পড়েছেন অনুব্রত ঘনিষ্ঠরা। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাঁইথিয়া ব্লকের হরিসরা গ্রামে সভা করেন সাবের আলি। সভায় তিনি বলেন, বীরভূম জেলায় ১১ টি বিধানসভার সিটে জয়ী করতে পারেন একমাত্র অনুব্রত মণ্ডল। কারণ তিনিই জেলায় সংগঠনকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন।সাবের আলির অভিযোগ, বীরভূম জেলা পরিষদ সাঁইথিয়া ব্লকে কোন উন্নয়ন করেনি। আর সাঁইথিয়া ব্লকের একজন উপপ্রধানকে ডেকে দলে বিভাজনের সৃষ্টি করছেন। ভাঁওতাবাজি করে তাকে বলা হচ্ছে তোমার এলাকার উন্নয়নে যত টাকা লাগবে দেব। শুধুমাত্র দলে বিভাজন করতে এসব করছেন সভাধিপতি। সরাসরি সভাধিপতিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, এই ব্লকে একমাত্র অবজারভার রানা সিং সভা ডাকতে পারেন। সভাধিপতি পারেন না। মাঠপলসা অঞ্চলে সভাধিপতি নোংরামি করেছে। বনগ্রাম অঞ্চল নিয়ে নোংরামি করছে। দলটা সভাধিপতির বাড়ির সম্পত্তি নয়। কাউকে নিয়ে আলোচনা করতে হলে জেলা পরিষদে নিয়ে গিয়ে আলোচনা করুন। দলকে বিভাজন করতে কাউকে পার্টি অফিসে ডেকে পাঠিয়ে আলোচনা করবেন না। কোর কমিটির কাছে মুখোশ খুলে দেব। এ বিষয়ে কাজল শেখের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জুন ০৭, ২০২৫
নিবন্ধ

৮ জুন শুধুই কি একটা আন্তর্জাতিক নারী দিবস? এ লড়াই যেন অনন্তকালের

আজকের দিন শুধু একটা আন্তর্জাতিক নারী দিবস নয়, এটি নারী শক্তির জয়যাত্রা, অগ্রগতির প্রতীক এবং এক অবিরাম সংগ্রামের প্রতিচ্ছবি। প্রতি বছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।একবিংশ শতাব্দীর এই যুগে নারী দিবস কেবল অধিকার আদায়ের স্লোগান নয়, এটি নারীদের বহুমুখী অবদানকে উদযাপন করার একটি মঞ্চ। আজকের নারী শুধু ঘরের চার দেওয়ালে আবদ্ধ নন, তিনি মহাকাশচারী, বিজ্ঞানী, উদ্যোক্তা, রাষ্ট্রনেতা, শিল্পী এবং আরও অনেক কিছু। প্রযুক্তি প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে নারীরা নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছেন, নিজেদের দক্ষতা ও মেধা দিয়ে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো নারীদের কণ্ঠস্বরকে আরও শক্তিশালী করেছে, তাদের অভিজ্ঞতা ও সংগ্রামকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছে।চ্যালেঞ্জগুলো এখনও বিদ্যমান।তবে এই অগ্রগতির মাঝেও কিছু কঠোর বাস্তবতা থেকে যায়। বিশ্বের বহু জায়গায় আজও নারীরা বৈষম্য, সহিংসতা এবং অসমতার শিকার। সাইবারবুলিং, লিঙ্গভিত্তিক ডিজিটাল বিভাজন এবং অনলাইনে হয়রানি বর্তমান যুগের নতুন চ্যালেঞ্জ। কর্মক্ষেত্রে মজুরি বৈষম্য, কাঁচের ছাদ ভেঙে উচ্চ পদে পৌঁছাতে না পারা এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণে পিছিয়ে থাকাও এখনও বড় সমস্যা। গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত, অনেক নারী এখনও শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং স্বাস্থ্যসেবার অভাবে ভুগছেন।আজকের নারী দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে। শুধু আইন প্রণয়ন করলেই হবে না, সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। পুরুষ ও নারী উভয়কেই এই সমতার আন্দোলনে যুক্ত হতে হবে। শিক্ষা, সচেতনতা এবং লিঙ্গ সংবেদনশীলতা বাড়াতে হবে সমাজের প্রতিটি স্তরে।এই নারী দিবসে আমাদের ভাবতে হবে: কীভাবে আমরা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল বিশ্ব তৈরি করতে পারি, যেখানে প্রতিটি নারী নিরাপদে, স্বাধীনভাবে এবং সমানভাবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করতে পারবে? কীভাবে আমরা প্রযুক্তির শক্তিকে ব্যবহার করে নারীদের ক্ষমতায়ন করতে পারি এবং অনলাইন সহিংসতা থেকে তাদের রক্ষা করতে পারি? আজকের দিনে নারীর ক্ষমতায়ন মানে শুধু অফলাইনে নয়, অনলাইনেও তাদের সমানাধিকার নিশ্চিত করা।লিঙ্গ সমতা: কেবল নারীর সমস্যা নয়, সমাজের অগ্রগতির চালিকাশক্তিআমরা প্রায়শই লিঙ্গ সমতাকে কেবল নারীদের সমস্যা হিসেবে দেখি। কিন্তু আজকের দিনে এটি স্পষ্ট যে, লিঙ্গ সমতা শুধুমাত্র নারীর অধিকারের প্রশ্ন নয়, এটি একটি উন্নত, স্থিতিশীল এবং সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের চাবিকাঠি। যখন নারীরা শিক্ষার সুযোগ পায়, কর্মক্ষেত্রে সমান অংশীদারিত্ব পায় এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নেয়, তখন পুরো সমাজ লাভবান হয়।অর্থনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেলে জিডিপি বাড়ে, পরিবারে সচ্ছলতা আসে। শিক্ষায় নারীর বিনিয়োগ ভবিষ্যত প্রজন্মকে আরও সচেতন ও সক্ষম করে তোলে। নেতৃত্ব পদে নারীদের উপস্থিতি আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং কার্যকর নীতি নির্ধারনে সহায়তা করে।আন্তর্জাতিক নারী দিবসে আমাদের এই বার্তাটি জোরে বলতে হবে: লিঙ্গ সমতা কোনও বিশেষ লিঙ্গের জন্য নয়, এটি মানবজাতির সামগ্রিক অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। পুরুষদেরও এই সমতার সংগ্রামে সমান অংশীদার হতে হবে। তাদের সচেতনতা, সমর্থন এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া সত্যিকারের পরিবর্তন সম্ভব হয় না। আসুন, আমরা এমন একটি সমাজ গড়ি যেখানে প্রতিটি লিঙ্গ তাদের পূর্ণ সম্ভাবনা নিয়ে বিকশিত হতে পারবে।মানসিক স্বাস্থ্য এবং নারী: নীরব সংগ্রাম যা দেখা জরুরিআন্তর্জাতিক নারী দিবসে আমরা নারীদের বাহ্যিক অর্জন নিয়ে কথা বলি। কিন্তু প্রায়শই তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের নীরব সংগ্রামগুলো উপেক্ষিত হয়। সমাজের চাপ, কর্মজীবনের ভারসাম্য বজায় রাখার চ্যালেঞ্জ, পারিবারিক দায়িত্ব এবং লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার শিকার হওয়ার কারণে নারীরা মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং বিষন্নতায় বেশি ভোগেন।অনেক সমাজে আজও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা হয় না। যা নারীদের সাহায্য চাইতে বাধা দেয়। শক্তিশালী নারী হওয়ার সামাজিক প্রত্যাশা তাদের ভেতরের কষ্টকে আড়াল করে রাখে। এই নারী দিবসে আমাদের উচিত এই নীরব সংগ্রামকে প্রকাশ্যে আনা।আমাদের এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে হবে যেখানে নারীরা তাদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সকলের জন্য সহজলভ্য করতে হবে এবং এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। একজন নারী শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবেও যেন সুস্থ থাকেন। তা নিশ্চিত করা আমাদের সম্মিলিত দায়িত্ব। কারণ একজন সুস্থ মনের নারীই একটি সুস্থ সমাজের ভিত্তি।

জুন ০৭, ২০২৫
শিক্ষা

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে প্রকৃত "প্রকৃতি" পাঠ করল বর্ধমানের স্কুল

বিশ্ব পরিবেশ দিবস কে সফল করতে সকল শিক্ষক শিক্ষিকা শিক্ষাকর্মী সহ প্রধান শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীরা প্রার্থনা সভায় পরিবেশ দিবসে তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেন বিজ্ঞানের শিক্ষক কুমার দে সহ বিভিন্ন শিক্ষক-শিক্ষিক কে দিয়ে চাইল্ড ক্যাবিনেটেড প্রধানমন্ত্রী পরিবেশমন্ত্রী খাদ্যমন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী সহ সকল মন্ত্রীকে সম্বর্ধিত করেন। এবং স্মারক হিসাবে একটি কারি পাতার ভেষজ গাছ রোপন করা হয়। কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয় আজ পার্শ্ববর্তী দামোদর নদ পরিদর্শনের মাধ্যমে নিবিড় প্রকৃতিপাঠে অংশগ্রহণ করেন। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে ছিলেন কৃষ্ণেন্দু কুমার দে, শামীম মন্ডল, সনজিৎ পাল, সঞ্জীব নন্দী সহ সমস্ত শিক্ষক এবং শিক্ষিকা শ্যামলী দাস, অনন্যা ঘোষ কৃষ্ণ ঘোষ, টুসু সরকার, এবং অন্যান্যরা। সাইকেল রেলি করে যেতে যেতে, নদীর ভৌগোলিক ব্যাপ্তি নিয়ে, বহুবিচিত্র উদ্ভিদরাজি নিয়ে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষা লাভ করল তাঁদের কাছে। সায়রপাড়া নামের একটি গ্রামে গ্রামীণদের সাথে কথায় কথায় বর্ষা, সুরজ, মৌসুমী, সোহিনী, চিরশ্রী, মুনমুনরা জানল অনেক অজানা কথা যা বইয়েতে জানা যায় না, জানতে হয় কৃষিজীবীদের নিত্যদিনের কাজেকর্মে। বর্ধমান শহরের অদূরে অবস্থিত উদয় পল্লীর কাছে দামোদর নদের কাছে জোর বাঁধ এলাকায় ছাত্র-ছাত্রীরা দেখল জীব-বৈচিত্র্যে ভরপুর ছাই বালি দিয়ে তৈরি ল্যান্ড আর্ট। প্রায় ১৮ জন শিল্পী এই শিল্পকর্ম কে দাও ফিরে সে অরণ্য ফুটিয়ে তুলেছে। তারা সেখানে দেখতে পেল ছাই দিয়ে কিভাবে প্রকৃতির প্রাকৃতিক শিল্পকর্মে সাজিয়ে তুলতে পারে।কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ড. সুভাষচন্দ্র দত্ত জনতার কথাকে বলেন, পরিবেশ মুখিতাই আজকের পড়ুয়াদের প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে সাহায্য করবে। এমনিতেই এই বিদ্যালয় প্রকৃতি মায়ের কোলে গড়ে উঠেছে। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি গাছ চেনে আর তার ব্যবহার করতে পারে।

জুন ০৬, ২০২৫
রাজ্য

বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার ডাক রাজ্যের মন্ত্রীর

সল্টলেকে অনুষ্ঠিত হলো ইন্ডিয়ান গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (IGBC), কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির (CII)। গ্রিন বেঙ্গল সামিট 2025, এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীমতি চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্ব), পরিবেশ। আমাদের যে কাজটা করতে হবে শুধুমাত্র আজকের দিনের জন্য সীমিত নয়। ভবিষ্যতে যেন আমরা বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে যেতে পারি সেদিকে তাকিয়েই কাজগুলো করতে হবে। বিল্ডিং যাতে গ্রীন হয় সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। যাতে রূপ টপ এবং অন্যান্য জায়গায় ভাবনা চিন্তা করে আমরা যেন বাসযোগ্য পৃথিবীটা গড়ে তুলতে পারি। এই ভাবনাটিকে বাস্তবায়িত করাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য।

জুন ০৬, ২০২৫
রাজ্য

জমি বিবাদের মিমাংসা চলাকালীন ধুন্ধুমার, তৃণমূল বিধায়কের অফিসেই এই কান্ড!

তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝামেলা ও উত্তেজনায় ধুন্ধুৃমার কান্ড মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জে। এই ঘটনায় জখম একাধিক।শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে খোদ জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের কার্যালয়ে। জানা গিয়েছে, জমি সংক্রান্ত ঝামেলা নিয়ে মীমাংসা বৈঠক চলছিল। আর তখনই তৃণমূলের দুই পক্ষের মধ্যে বচসা ও মারপিট হয়। এতেই একাধিক আহত হয়। জখমদের মধ্যে রঘুনাথগঞ্জ-১ ব্লকের রানীনগর অঞ্চলের তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি খাইরুল ইসলামের ছেলেও রয়েছে।জানা গিয়েছে, একটি জায়গা রেকর্ড করা নিয়ে দফরপুর পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান মঞ্জুর আলির লোকজনের সঙ্গে রানীনগর অঞ্চলের তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি খাইরুল ইসলামের অনুগামীদের মধ্যে বিবাদ চলছিল। শুক্রবার সেই বিবাদের মিমাংসা করার জন্য রঘুনাথগঞ্জে জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের কার্যালয়ে এসেছিল উভয়পক্ষ।আর সেখানে এসেই উভয় পক্ষের বচসা বেধে যায়। এরপর শুরু হয় হাতাহাতি, মারপিট।লোহার রড দিয়েও মারধর চলে বলে অভিযোগ। উভয়পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিস। তারা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের উদ্ধার করে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জুন ০৬, ২০২৫
রাজ্য

তিন বাংলাদেশি সহ চার দালাল গ্রেফতার, কি উদ্দেশ্যে এদেশে? তদন্তে পুলিশ

দুটি পৃথক জায়গা থেকে তিন বাংলাদেশি মহিলা ও চার ভারতীয় দালালকে গ্রেফতার করেছে বনগাঁ থানার পুলিশ।গতকাল, বৃহস্পতিবার বনগাঁ থানার গাড়াঁপোতা ও পাইকপাড়ায় হানা দিয়ে চার জন ভারতীয় দালাল ও তিন জন বাংলাদেশী মহিলাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গাড়াঁপোতা থেকে তিন ভারতীয় দালাল আবুল হাসান আকাশ সরদার, আলতাব হাসান মন্ডল, সাগর মন্ডল এবং দুই জন বাংলাদেশি মহিলা নাজমা সরদার ও নাজমা হাসানকে গ্রেফতার করা হয়। যাদের বাড়ি বাংলাদেশের যশোরে। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পেরেছে, ধৃত দুই মহিলা কাজের উদ্দেশ্যে চোরাপথে দালালদের সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসেছিল। অন্যদিকে পাইকপাড়া থেকে এক জন ভারতীয় দালাল রানা বিশ্বাস ও এক মহিলা রূপা বিশ্বাসকে গ্রেফতার করা হয়। ওই মহিলার বাড়ি বাংলাদেশের মিরপুরে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পেরেছে, ধৃত মহিলারা চোরাপথে বাংলাদেশ থেকে ভারতের প্রবেশ করেছে। যদিও কোর্টে তোলার আগে বাংলাদেশী মহিলা রুপা বিশ্বাস জানিয়েছেন, ধৃত দালাল রানা বিশ্বাস তার স্বামী। তিনি দুই বছর আগে বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসেছিলেন। টাকা দিয়ে এক বছর আগে ভারতীয় নথি বানিয়েছেন। ধৃত ভারতীয় চার দালাল ও তিন বাংলাদেশীকে মহিলাদের আজ বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়।

জুন ০৬, ২০২৫
রাজ্য

জার্মানী গিয়ে চুপিসারে বিয়ে সেরেছেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র, পাত্র কে?

তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র সুদূর জার্মানী গিয়ে বিয়ে করেছেন। ওড়িশার প্রাক্তন বিজু জনতা দলের (বিজেডি) সাংসদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী পিনাকী মিশ্রের গলায় মালা দিয়েছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। দুজনেই ডিভোর্সী। এক মাস আগে চুপিসারে এই বিয়ে সেরেছেন মহুয়া-পিনাকী।গত ৩০ মে একটি সাধারণ অনুষ্ঠানে তাঁরা বিয়ে করেছেন। কৃষ্ণনগরের দুই বারের তৃণমূল সাংসদ এর আগে লার্স ব্রোসনকে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু পরে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। তিনি বিদেশী বড় সংস্থায় কাজ করেছেন। ৫০ বছর বয়সী মহুয়া নগদ অর্থের বিনিময়ে জিজ্ঞাসা করেছেন, যার ফলে লোকসভা নির্বাচনের কয়েক মাস আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে লোকসভা থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে তিনি দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে উপহার এবং নগদ অর্থ গ্রহণ করেছিলেন। তার পার্লামেন্ট লগইন আইডি শেয়ার করার এবং তার পক্ষে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার বিনিময়ে। ১৯৭৪ সালে আসামের কাছাড় জেলায় জন্ম মহুয়া মৈত্রের। চা চাষীদের পরিবারে বেশ সচ্ছলভাবে বেড়ে ওঠেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের একটি কলেজ থেকে অর্থনীতি ও গণিতে ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্পোরেট চাকরি ছেড়ে দেশে ফিরে আসার পর তিনি প্রথমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। তিনি ২০০৮ সালে প্রথম কংগ্রেসে যোগ দেন, যেখানে দল তাকে রাহুল গান্ধীর আম আদমি কা সিপাহি (সাধারণ মানুষের সৈনিক) বুথ-স্তরের প্রচারণার নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব দেয়। মৈত্রের স্বামী পিনাকী মিশ্র ওড়িশার একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৯৬ সালে পুরী থেকে কংগ্রেসের সাংসদ হন। একজন প্রবীণ আইনজীবী হিসেবে তিনি পরবর্তীতে নবীন পট্টনায়েকের বিজেডিতে যোগ দেন এবং ২০০৯ এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনে পুরীতে আবার জয়লাভ করেন এবং দিল্লিতে দলের মুখ হন।

জুন ০৬, ২০২৫
রাজ্য

শান্তিনিকেতন থানায় পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি অনুব্রত মন্ডল

অবশেষে পুলিশি জেরার মুখোমুখি বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি অনুব্রত মন্ডল। সাত দিন পর তিনি বোলপুরের এসডিপিও অফিসে যান। ওই চত্বটরে শান্তিনিকেতন থানায় জিজ্ঞাসাবাদ চলে। বিকেল ৩ টে ২০ মিনিট নাগাদ অনুব্রত সেখানে আসেন। এর আগে পুলিশ ২বার বোলপুর তৃণমূল কংগ্রেসের কোর কমিটির ওই সদস্যকে তলব করে। অনুব্রত মন্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি বোলপুরের আইসি লিটন হালদারকে ফোনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছেন। সেই অডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এই নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে ঝড় বয়ে যায়। এদিকে বোলপুরের আইসির দুটো মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। কে ভাইরাল করল ওই অডিও তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। প্রথম দফায় অনুব্রত ক্ষমা চেয়েছেন, সেই চিঠি প্রকাশ্যে এসেছিল। পরে অনুব্রতর আইনজীবী এআইয়ের অডিও বলে দাবি করেন। অনুব্রত অনুগামীরা বোলপুর আইসির তুলোধোনা করেন। আপাতত শান্তুনিকেতন থানায় অনুব্রত।

জুন ০৬, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal